Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

সোমবার, ১১ নভেম্বর, ২০১৩

খালেদা জিয়াকে নিষ্ক্রিয় করার কৌশল সরকারের



বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়াকে নেতা-কর্মী থেকে বিচ্ছিন্ন ও নিষ্ক্রিয় করে ফেলার কৌশল নিয়েছে সরকার। তাঁর বাড়ি ও দলীয় কার্যালয়ে যাতে বিএনপি ও জোটের কেন্দ্রীয় নেতারা ঘেঁষতে না পারেন, সে জন্য গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।
একই লক্ষ্যে গত শুক্রবার দলের কেন্দ্রীয় পাঁচজন নেতাকে গ্রেপ্তার এবং আরও কয়েকজন নেতার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে বিএনপিসহ ১৮-দলীয় জোটের নেতাদের গ্রেপ্তার-আতঙ্কে ফেলা হয়েছে। কেন্দ্রীয় নেতারা একত্র হয়ে যাতে বৈঠকে বসতে না পারেন, সে জন্য পুলিশের তৎপরতা ও নজরদারি অব্যাহত থাকবে। এ ছাড়া জেলা ও আঞ্চলিক পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের গ্রেপ্তার-আতঙ্কে রেখে দলীয় কর্মসূচি থেকে দূরে রাখার কৌশল অবলম্বন করেছে সরকার।
সরকার ও আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের একাধিক মন্ত্রী ও নেতার সঙ্গে বলে এই কৌশল ও পরিকল্পনার কথা জানা গেছে। তাঁরা জানান, আগামী বুধবার হরতাল শেষ হওয়া পর্যন্ত এভাবে তৎপরতা চলবে। এরপর বিরোধী দল আবারও হরতাল বা এর চেয়ে কঠোর কোনো কর্মসূচি দিলে সরকার ধরপাকড় আরও বাড়াবে।
 আওয়ামী লীগের নেতারা বলেছেন, এখনই খালেদা জিয়াকে গৃহবন্দী করা হবে না। তবে নিরাপত্তার অজুহাতে তাঁর চলাচল কিছুটা নিয়ন্ত্রণ করার চিন্তা রয়েছে। বিরোধী দলের পরবর্তী কর্মসূচি দেখে এ বিষয়ে করণীয় ঠিক করা হবে।
 গতকাল রোববার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘বিরোধীদলীয় নেতার নিরাপত্তার বিধান করা আমাদের দায়িত্ব। বিক্ষুব্ধ জনতা যাতে তাঁর বাড়িতে হামলা করতে না পারে, সে জন্যই নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে।
 জানতে চাইলে সরকারের অপর একজন মন্ত্রী বলেন, চলমান চার দিনের হরতালে সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান চলবে। তবে খুঁজে খুঁজে নেতাদের ধরপাকড় করার ইচ্ছা আপাতত নেই। হাতের কাছে যাঁদের পাওয়া যাবে, তাঁদের গ্রেপ্তার করে অন্যদের চাপে রাখার চেষ্টা থাকবে।
 সরকারের উচ্চপর্যায়ের একটি সূত্র জানায়, বিরোধী দলের গ্রেপ্তার হওয়া নেতাদের কাউকে কাউকে চাপ দিয়ে নির্বাচনে আনার চেষ্টাও থাকবে। ইতিবাচক পরিস্থিতি তৈরি হলে জামিনে ছাড়াও পেতে পারেন তাঁরা।
 পরিবেশ ও বনমন্ত্রী হাছান মাহমুদ রোববার সচিবালয়ে তাঁর দপ্তরে সাংবাদিকদের বলেন, হরতাল-নৈরাজ্য বন্ধ করে বিরোধী দল যদি আলোচনায় বসে এবং আর নৈরাজ্য না করার প্রতিশ্রুতি দেয়, তাহলে সরকার গ্রেপ্তার হওয়া নেতাদের ছেড়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে পারে। আর বিরোধী দল যদি নৈরাজ্য অব্যাহত রাখে, তাহলে সরকার আরও কঠিন হবে।
 আওয়ামী লীগের একজন জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, সরকার ২২ জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন করতে বদ্ধপরিকর। খালেদা জিয়া এই নির্বাচন বর্জন করবেনএটা ধরে নিয়েই বিএনপিকে কোণঠাসা করে দলটির নেতাদের একাংশকে নির্বাচনে নিয়ে আসার তৎপরতা চালানো হচ্ছে। আর এই লক্ষ্যকে বাস্তবায়ন করতে খালেদা জিয়াকে দল ও জোটের নেতাদের থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখার কৌশল নেওয়া হয়েছে।
 এ বিষয়ে জানতে চাইল বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, সরকারের গোপন এজেন্ডা হচ্ছে বিএনপিসহ ১৮-দলীয় জোটকে নির্বাচনের বাইরে রাখা। এটা বাস্তবায়নের চেষ্টা চলছে। এ জন্যই সরকার বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নেতা-কর্মীদের থেকে দূরে রাখার নিপীড়নমূলক কর্মকাণ্ড শুরু করেছে।

ঢাকায় ১ টাকায় বুফে!

ভোজন রসিকদের কাছে নতুন চমক। বুফে খাবার খেতে এখন আর বেশি টাকা খরচ করতে হবে না। যতটুকু খাবেন ততটুকুরই দাম দিতে পারবেন। শুধু মনে রাখবেন আপনি কত গ্রাম খাবার খাচ্ছেন। কারণ নতুন বুফে পদ্ধতিতে খাবারের দাম ধরা হবে১ টাকায় ১ গ্রাম খাবার, এই হিসাবে।

৩৩ গুলশান অ্যাভেনিউয়ে ভিলেজ রেস্টুরেন্ট চালু করেছে এমনই খাবারের আয়োজন। যেখানে থাকছে  হরেক রকম খাবারের সমারোহ।

বারবিকিউ, মাটন, বিফ, কাবাব, টিক্কা, ফিশ, চিকেন, কারি, মাটন হান্ডি, রাইস, নানরুটি-সহ অনেক মজাদার পদ। সঙ্গে থাকছে ভিন্ন স্বাদের হালকা খাবার। এছাড়া ডিজার্ট হিসেবে উপভোগ করতে পারবেন হালুয়া, লাড্ডুসহ অনেক রকমের মিষ্টি।

বুফে খাবার বলতেই আমরা বুঝি, কম বেশি যাই খাই নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা দিতেই হবে। সঙ্গে সার্ভিস চার্জ বা ভ্যাট মিলে হয়ে যায় বাড়তি খরচ। আগে পুরো টাকা পরিশোধ করতে হবে, তারপর খাওয়া।

তবে ভিলেজএই বুফে ব্যবস্থায় এনেছে পরিবর্তন। যতটুকু খাবেন সেই পরিমাণ টাকাই পরিশোধ করতে হবে। কোনো খাবারের আলাদা আলাদা মূল্য রাখা হচ্ছে না। সব খাবারের একই মূল্য ১ টাকা প্রতি গ্রাম।
 ভিলেজের স্বত্বাধিকারী আলিফুর রহমান বলেন, “একজন মানুষের কাছে সব সময় অনেক টাকা থাকে না। টাকার স্বল্পতার জন্য অনেক সময় সাধারণ হোটেলেও খাবার খাওয়া হয়ে ওঠে না। তবে এখানে টাকা কম বা বেশি যাই হোক না কেনো, সে ইচ্ছে করলেই খেতে পারবে।

বুফেতে থাকে ৭০ থেকে ৮০ রকম খাবার। যা যা খেতে ইচ্ছে করবে থালায় উঠিয়ে ওজন দিতে হবে। যদি ৫টি খাবারের ওজন ৫০ গ্রাম হয় তবে তাকে মাত্র ৫০ টাকা পরিশোধ করতে হবে।

চিন্তার কোনো কারণ নেই থালার ওজন বাদ দিয়েই পরিমাপ করা হবে।

গুলশানে অবস্থিত এই রেস্তোরাঁয় প্রতি নিয়ত ভোজন রসিকদের জন্য নিয়ে আসছে ভিন্ন ভিন্ন সব আয়োজন। আলিফুর বলেন, “আন্তর্জাতিক মান ঠিক রেখেই সব খাবার তৈরি করা হয়ে থাকে।

তাই খাবারের মান ঠিক রেখেই সাধ্যের মধ্যে করা হয়েছে এই ভিন্ন আয়োজন। তবে এই আয়োজন শুধুমাত্র দুপুরের খাবারে জন্য প্রযোজ্য।

ঢাকায় ১ টাকায় বুফে!

এক পাত্রের ১২৬ পাত্রী!

ব্যাপারটা যখন বিয়ে, জাঁকজমক তো একটু বেশিই হবেতবে এই বিয়ের ঘটনাটা এতটাই ব্যতিক্রম হয়ে উঠেছিল যে, শেষপর্যন্ত তা বিশ্ব রেকর্ড সৃষ্টি করেরীতিমত গিনেস বুক অব রেকর্ডসে নাম লিখিয়ে নিয়েছে এ বিয়েকারণ বিশ্বে এই  প্রথম একজন পাত্রের জন্য পাত্রী উপস্থিত ছিলেন ১২৬ জন! কিন্তু বেচারা পাত্র তো একজনই; কাজেই শেষমেশ তিনি বিয়ে করেছেন একজনকেইসবাইকে পিছে ফেলে শ্রীলঙ্কার নলিনই হলেন সেই কাঙ্ক্ষিত পাত্র নিশানসালার জীবনসঙ্গীনিতারা দুজনই শ্রীলঙ্কার১২৬ জন পাত্রীকে বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির করেই বিয়ে সম্পন্ন করেছেন তারাআর এ বিয়ের মধ্য দিয়ে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের নতুন বিশ্বরেকর্ডধারী যুগল হলেন তারারয়টার্সের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে এমিরেটস ২৪


৮ নভেম্বর শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত হয়েছে জাঁকজমকপূর্ণ এ বিয়েবিয়েতে সর্বাধিক সংখ্যক কনে উপস্থিত থাকার নতুন রেকর্ড এটিএর আগে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে সর্বোচ্চ ৯৬ জন কনে হাজির করে বিয়ের ঘটনাটি ছিল থাইল্যান্ডে শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলোম্বো থেকে ৩০ কিমি দূরে আভেন্দ্রা গার্ডেন্সে অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন হয়পুরো অনুষ্ঠান ছিল খুবই আড়ম্বরপূর্ণসোনাখচিত বাহারি রঙের পোশাকের সাথে ঐতিহ্যবাহী অলঙ্কারে সেজে আসেন সব কনে, সবার হাতে ফুল শ্রীলঙ্কার ফার্স্ট লেডি শ্রীরান্থি রাজাপাকশেও এ বিয়েতে হাজির হয়েছিলেন এছাড়া অনুষ্ঠানটিতে বিখ্যাত ৩৫ জন ব্যক্তিত্ব উপস্থিত ছিলেনশ্রীলঙ্কার বিয়ে পরিকল্পনাকারী ও পোশাক নকশাকারী চাম্পি শ্রীবর্ধনা বিশ্বরেকর্ড করার পরিকল্পনা থেকে এ বিয়ের আয়োজন করেন

শ্রী জয়াবর্ধনপুর , ১১ নভেম্বর- ব্যাপারটা যখন বিয়ে, জাঁকজমক তো একটু বেশিই হবে। তবে এই বিয়ের ঘটনাটা এতটাই ব্যতিক্রম হয়ে উঠেছিল যে, শেষপর্যন্ত তা বিশ্ব রেকর্ড সৃষ্টি করে। রীতিমত গিনেস বুক অব রেকর্ডসে নাম লিখিয়ে নিয়েছে এ বিয়ে। কারণ বিশ্বে এই  প্রথম একজন পাত্রের জন্য পাত্রী উপস্থিত ছিলেন ১২৬ জন! কিন্তু বেচারা পাত্র তো একজনই; কাজেই শেষমেশ তিনি বিয়ে করেছেন একজনকেই। সবাইকে পিছে ফেলে শ্রীলঙ্কার নলিনই হলেন সেই কাঙ্ক্ষিত পাত্র নিশানসালার জীবনসঙ্গীনি। তারা দুজনই শ্রীলঙ্কার।
 
১২৬ জন পাত্রীকে বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির করেই বিয়ে সম্পন্ন করেছেন তারা। আর এ বিয়ের মধ্য দিয়ে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের নতুন বিশ্বরেকর্ডধারী যুগল হলেন তারা। রয়টার্সের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে এমিরেটস ২৪।
 
 
৮ নভেম্বর শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত হয়েছে জাঁকজমকপূর্ণ এ বিয়ে। বিয়েতে সর্বাধিক সংখ্যক কনে উপস্থিত থাকার নতুন রেকর্ড এটি। এর আগে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে সর্বোচ্চ ৯৬ জন কনে হাজির করে বিয়ের ঘটনাটি ছিল থাইল্যান্ডে। শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলোম্বো থেকে ৩০ কিমি দূরে আভেন্দ্রা গার্ডেন্সে অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন হয়। পুরো অনুষ্ঠান ছিল খুবই আড়ম্বরপূর্ণ। সোনাখচিত বাহারি রঙের পোশাকের সাথে ঐতিহ্যবাহী অলঙ্কারে সেজে আসেন সব কনে, সবার হাতে ফুল। 
 
শ্রীলঙ্কার ফার্স্ট লেডি শ্রীরান্থি রাজাপাকশেও এ বিয়েতে হাজির হয়েছিলেন। এছাড়া অনুষ্ঠানটিতে বিখ্যাত ৩৫ জন ব্যক্তিত্ব উপস্থিত ছিলেন। শ্রীলঙ্কার বিয়ে পরিকল্পনাকারী ও পোশাক নকশাকারী চাম্পি শ্রীবর্ধনা বিশ্বরেকর্ড করার পরিকল্পনা থেকে এ বিয়ের আয়োজন করেন।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/details_news.php?n_id=20774&&n_category=73#sthash.12MQDtqS.dpuf

নির্বাচন থেমে থাকবে না

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব দল না এলেও নির্বাচন হবে। নির্বাচন থেমে থাকার সুযোগ নেই। সংবিধান অনুযায়ী যথাসময়ে নির্বাচন হবে। আজ দুপুরে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে কমিশনার মো. শাহ নেওয়াজ একথা বলেন। তিনি বলেন, সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসাবে আমাদের দায়িত্ব নির্বাচন সম্পন্ন করা। তবে সকল দল অংশ না নিলে একটা অসঙ্গতি তো থেকেই যাবে। আমরা আশা করি সব দল নির্বাচনে অংশ নিবে এবং কমিশন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের নিশ্চয়তা দিবে। সব দলকে নির্বাচনে আনার জন্য ইসির কিছু করণীয় আছে কি-না, জানতে চাইলে জবাবে তিনি বলেন, রাজনৈতিক ব্যাপারে ইসির কিছুই করার নেই। তবে প্রেসিডেন্ট উদ্যোগ নিলে নিতে পারেন।

বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর, ২০১৩

নির্বাচনে নারীদের মাঠে নামাচ্ছে মহাজোট, যাবেন বাড়ি বাড়ি



আওয়ামী লীগ আগামী দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কৌশল হিসাবে নারী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের কাজে লাগানোর উদ্যোগ নিয়েছে১৪ দলের নেতারাও বিভিন্ন সংগঠনের নারী নেতাকর্মীদের মাঠে নামানোর এই উদ্যোগের সঙ্গে একমত পোষণ করেছেননেতা-কর্মীরা মনে করছেন, নির্বাচনে জয়লাভের জন্য নারী সংগঠনকে কাজে লাগানোর কোনো বিকল্প নেইবৃহস্পতিবার রাজধানীর ধানমন্ডীতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে ১৪ দলের নেতারা এ নিয়ে বৈঠক করেছেন সভায় এ ব্যাপারে নারী নেতৃবৃন্দের সঙ্গে তাদের  দীর্ঘ মতবিনিময় হয়সভায় আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী বলেছেন, আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে জয়লাভ করার স্বার্থে নারীদেরকে এখন থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রতিদিন কমপক্ষে ১০ জন ভোটারকে নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার শপথ করাতে হবেএখন আমাদের সামনে জয়লাভ করা ছাড়া আর কোন পথ খোলা নেইকাজেই শিল্পী কবীর সুমনের গানের কন্ঠে কন্ঠ মিলিয়ে সবাইকে বলতে হবে নৌকা মার্কায় ভোট চাইআওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন, আমার মতে ১০ জনের পরিবর্তে প্রতিদিন ২০ জন ভোটারকে নৌকা মার্কার ভোটার করতে হবে
নারী নেত্রীদেরকে নির্বাচনে কাজে লাগানোর উদ্দেশ্য জানতে চাওয়া হলে তিনি ঢাকাটাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, নারীরা যতটা বাড়ি বাড়ি গিয়ে দলের জন্য সহজে কাজ করতে পারেন অন্যের পক্ষে কাজটা ততটাই কঠিন যেকারণে নারী নেতৃবৃন্দকে কাজে লাগিয়ে নির্বাচনে বিজয় সুনিশ্চিত করায় আমাদের টার্গেট
সভায় নারী নেতৃবৃন্দও সকল ভেদাভেদ ভুলে আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে বিজয়ী করতে যার যার অবস্থান থেকে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন
মহিলা পরিষদের সহ-সভাপতি রেখা চৌধুরী বলেন, আমরা চাই স্বাধীনতারবিরোধী শক্তি যেন কোনদিন বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় আসতে না পারেসেকারণে আমাদেরকে কাজ করতে হবে
জাগো নারী ফাউন্ডেশনের সভাপতি নূর নাহার বিরোধীদলের নানা অপকর্মের কথা উল্লেখ করে বলেন, বিএনপি জামায়াত আবার ক্ষমতায় আসলে আমাদেরকে হিজাব বা বোরকা পরে বাহির হতে হবেনারীর স্বাধীনতাকে রক্ষা করতে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি
দেশে নির্বাচন নিয়ে যখন চরম অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে তখন নারী নেতৃবৃন্দের সাথে ১৪ দলের মতবিনিময় সভাকে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী কৌশল হিসাবে দেখছেন অনেকেই
মতবিনিময় সভায় সমাজকর্মী ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিনী বলেন, আমরা চাই জামায়াত-শিবির নিপাত যাক, আওয়ামী লীগ ফের ক্ষমতায় আসুকসেজন্য আমাদেরকে মাঠে থেকে যা করা দরকার তা করা উচিত বলেও মন্তব্য করেন তিনি
পেশাজীবী নারী সমাজের সভাপতি মাহফুজা খানম বলেন, বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় এলে দেশকে বানাবে আফগান আর আমাদেরকে বানাবে তালেবানআওয়ামী লীগ ছাড়া আর কাউকে ক্ষমতায় দেখতে চাইনা বলেও মন্তব্য করেন তিনি
নারী নেত্রী পান্না কায়সার বলেন, আওয়ামী লীহ শুধু একটি দলই নয় এটি একটি স্বতন্ত্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানযেকারণে দেশের উন্নয়ন কিভাবে করতে হয় আওযামী লীগ পাঁচ বছরে তা দেখিয়ে দিয়েছে  আমাদের উচিত জনগণের সামনে এই উন্নয়ন তুলে ধরার লক্ষ্যে আওয়ামী লীগের সকল উন্নয়ন নিয়ে একটি ডকুমেন্টারী তৈরি করতে হবেআবার তারেক, কোকো ও গিয়াস উদ্দীন মামুনের দুর্নীতি নিয়ে আলাদা একটি ডকুমেন্টারী করে তা জনগণের মাঝে প্রচার করতে হবে
পেশাজীবী নারী সমাজের সাধারণ সম্পাদক শারমিন হাফিজ ডেইজি বলেন, আগামী নির্বাচনে জয়লাভ করতে আমাদের তিনটি কাজ করতে হবেনতুন প্রজন্মকে কাছে টানাঅভিনয় শিল্পীদেরকে মুক্তিযুদ্ধের সময়কালের মতো উদ্বুদ্ধ করা ও বিড়ঙ্গনা নরীদেরকে সঠিক সম্মান দেয়া
আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেন, নারী নীতি বাস্তবায়নের জন্য শেখ হাসিনাকে নির্বাচিত করার বিকল্প নেইপুরুষের পাশাপাশি নারীরা মাঠে না নামলে ভালো কিছু করা সম্ভব হবে না
তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় আসলে শুধু হিজাব পরা নয় মেয়েদেরকে আরব আখেরাতের নারীদের মতো পোশাক পরতে হবে
এসময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি নারী সংগঠনের নেতৃবৃন্দকে নির্বাচনে বিজয়ী হতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করার আহবান জানানতিনি বলেন, এখন আমাদের দলের ছোটখাট সমস্য সমাধানের সময় নয় এখন একটাই কাজ নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে বিজয়ী করা

মায়ের সামনে বউকে ধর্ষণ

মায়ের সামনে বউকে ধর্ষণ এবং পাশবিক নির্যাতনের মামলায় নিউইয়র্কের এক বাংলাদেশী যুবক ও তার মাকে গ্রেফতারের ঘটনা ঘটেছেতরুণী বধূ এবং তার দুই শিশু কন্যার পাশে দাঁড়িয়েছে বেসরকারী স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এবং নিউইয়র্ক সিটি সমাজসেবা দফতরতরুণী বধূকে এভাবে নির্যানের অভিযোগে স্বামী সাঈদ ইশতিয়াক চৌধুরী (৩৪) এবং তার মা হুসনে আরা বেগম (৬৫)কে ২৭ জুন গ্রেফতার করা হয়েছেএক বেডরুমের বাসায় থাকেন শিশু দুই সন্তান নিয়ে স্বামী-স্ত্রী এবং শাশুড়ি৬ মাস আগে শশুরের মৃত্যু হয়েছেতিনিও বাস করতেন এ ঘরেইতন্বী জানান, ২০০৮ সালে রাজধানী ঢাকার দক্ষিণ বাড্ডার আলাতুননেসা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাশের পরই বিয়ে হয় সাঈদ চৌধুরীর সাথেসাঈদ চৌধুরী অঙ্গিকার করেছিলেন তন্বীকে আমেরিকায় এনে লেখাপড়া করাবেন এবং লেখাপড়া শেষ হলেই সন্তান নেবেনস্বামীর সাথেই ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কে এসেছেন তন্বীতন্বী বলেন, শশুরের মৃত্যুর পর আমার স্বামী তার মায়ের সাথে এক খাটে ঘুমানএয়ারকন্ডিশন তাদের রুমেতারা দরজা বন্ধ করে দেনদুই কন্যা নিয়ে প্রচন্ড গরমে সারারাত ছটফট করিএকইভাবে শীতের রাতেও আমাকে গরম কাপড় দেয়া হয় নাতন্বী বলেন, ২৭ জুনের আচরণ আর সহ্য হচ্ছিল নামায়ের হুকুমে আমার সাথে যে আচরণ করেছে তা অসভ্যই শুধু নয়, বর্বর যুগকেও হার মানায়শাশুড়ি প্রথমে তার পিঠ চুলকানীর কাঠি দিয়ে আমাকে পেটান এরপর স্বামীও মারধর করেনসে সময় স্বামীর পরনে কোন কাপড় ছিল নামায়ের নির্দেশে আমার স্বামী আমার ওড়না দিয়ে দুহাত পিঠমোড়া করে বাঁধে এরপর আমার সমস্ত কাপড় খুলে বিছানায় শোয়ায়দরজার সামনে দাঁড়িয়ে থেকে মা তাকে নির্দেশ দেয় আমার সাথে সঙ্গমের জন্যতাহলে আরেকটি সন্তান হবে এবং ট্যাক্স রিটার্নের পরিমাণ বাড়বে-এ কথাও বলেসঙ্গমের আগে আমার যৌণাঙ্গে কাঠ পেন্সিল প্রবেশ করায়মায়ের নির্দেশে আরেকটি রড ঢুকায় আমার মলদ্বারেআমি প্রচন্ড ব্যাথা অনুভব করছিলামঘরের দরজা-জানালা সব বন্ধ, আমার আর্ত চিকার কখনোই ঘরের বাইরে যাচ্ছিল নাঅবুঝ সন্তানেরাও আমার অবস্থা দেখে হতবাক হয়ে দাঁড়িয়ে ছিল পাশেইএরপর মায়ের কথা অনুযায়ী আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে সে সঙ্গম করেআমি কষ্টে কাতরাচ্ছি, কোনই কর্ণপাত করে নাএসব কথা আমি পুলিশকে জানিয়েছি
মায়ের সামনে বউকে ধর্ষণ এবং পাশবিক নির্যাতনের মামলায় নিউইয়র্কের এক বাংলাদেশী যুবক ও তার মাকে গ্রেফতারের ঘটনা ঘটেছে। তরুণী বধূ এবং তার দুই শিশু কন্যার পাশে দাঁড়িয়েছে বেসরকারী স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এবং নিউইয়র্ক সিটি সমাজসেবা দফতর।
তরুণী বধূকে এভাবে নির্যানের অভিযোগে স্বামী সাঈদ ইশতিয়াক চৌধুরী (৩৪) এবং তার মা হুসনে আরা বেগম (৬৫)কে ২৭ জুন গ্রেফতার করা হয়েছে।
এক বেডরুমের বাসায় থাকেন শিশু দুই সন্তান নিয়ে স্বামী-স্ত্রী এবং শাশুড়ি। ৬ মাস আগে শশুরের মৃত্যু হয়েছে। তিনিও বাস করতেন এ ঘরেই।
তন্বী জানান, ২০০৮ সালে রাজধানী ঢাকার দক্ষিণ বাড্ডার আলাতুননেসা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাশের পরই বিয়ে হয় সাঈদ চৌধুরীর সাথে। সাঈদ চৌধুরী অঙ্গিকার করেছিলেন তন্বীকে আমেরিকায় এনে লেখাপড়া করাবেন এবং লেখাপড়া শেষ হলেই সন্তান নেবেন। স্বামীর সাথেই ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কে এসেছেন তন্বী। তন্বী বলেন, শশুরের মৃত্যুর পর আমার স্বামী তার মায়ের সাথে এক খাটে ঘুমান। এয়ারকন্ডিশন তাদের রুমে। তারা দরজা বন্ধ করে দেন। দুই কন্যা নিয়ে প্রচন্ড গরমে সারারাত ছটফট করি। একইভাবে শীতের রাতেও আমাকে গরম কাপড় দেয়া হয় না।
তন্বী বলেন, ২৭ জুনের আচরণ আর সহ্য হচ্ছিল না। মায়ের হুকুমে আমার সাথে যে আচরণ করেছে তা অসভ্যই শুধু নয়, বর্বর যুগকেও হার মানায়। শাশুড়ি প্রথমে তার পিঠ চুলকানীর কাঠি দিয়ে আমাকে পেটান । এরপর স্বামীও মারধর করেন। সে সময় স্বামীর পরনে কোন কাপড় ছিল না।
মায়ের নির্দেশে আমার স্বামী আমার ওড়না দিয়ে দু’হাত পিঠমোড়া করে বাঁধে। এরপর আমার সমস্ত কাপড় খুলে বিছানায় শোয়ায়। দরজার সামনে দাঁড়িয়ে থেকে মা তাকে নির্দেশ দেয় আমার সাথে সঙ্গমের জন্য। তাহলে আরেকটি সন্তান হবে এবং ট্যাক্স রিটার্নের পরিমাণ বাড়বে-এ কথাও বলে।
সঙ্গমের আগে আমার যৌণাঙ্গে কাঠ পেন্সিল প্রবেশ করায়। মায়ের নির্দেশে আরেকটি রড ঢুকায় আমার মলদ্বারে। আমি প্রচন্ড ব্যাথা অনুভব করছিলাম।
ঘরের দরজা-জানালা সব বন্ধ, আমার আর্ত চিৎকার কখনোই ঘরের বাইরে যাচ্ছিল না। অবুঝ সন্তানেরাও আমার অবস্থা দেখে হতবাক হয়ে দাঁড়িয়ে ছিল পাশেই। এরপর মায়ের কথা অনুযায়ী আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে সে সঙ্গম করে। আমি কষ্টে কাতরাচ্ছি, কোনই কর্ণপাত করে না। এসব কথা আমি পুলিশকে জানিয়েছি।
- See more at: http://news69bd.com/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%89%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%A3#sthash.FTBnR4v9.dpuf
মায়ের সামনে বউকে ধর্ষণ এবং পাশবিক নির্যাতনের মামলায় নিউইয়র্কের এক বাংলাদেশী যুবক ও তার মাকে গ্রেফতারের ঘটনা ঘটেছে। তরুণী বধূ এবং তার দুই শিশু কন্যার পাশে দাঁড়িয়েছে বেসরকারী স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এবং নিউইয়র্ক সিটি সমাজসেবা দফতর।
তরুণী বধূকে এভাবে নির্যানের অভিযোগে স্বামী সাঈদ ইশতিয়াক চৌধুরী (৩৪) এবং তার মা হুসনে আরা বেগম (৬৫)কে ২৭ জুন গ্রেফতার করা হয়েছে।
এক বেডরুমের বাসায় থাকেন শিশু দুই সন্তান নিয়ে স্বামী-স্ত্রী এবং শাশুড়ি। ৬ মাস আগে শশুরের মৃত্যু হয়েছে। তিনিও বাস করতেন এ ঘরেই।
তন্বী জানান, ২০০৮ সালে রাজধানী ঢাকার দক্ষিণ বাড্ডার আলাতুননেসা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাশের পরই বিয়ে হয় সাঈদ চৌধুরীর সাথে। সাঈদ চৌধুরী অঙ্গিকার করেছিলেন তন্বীকে আমেরিকায় এনে লেখাপড়া করাবেন এবং লেখাপড়া শেষ হলেই সন্তান নেবেন। স্বামীর সাথেই ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কে এসেছেন তন্বী। তন্বী বলেন, শশুরের মৃত্যুর পর আমার স্বামী তার মায়ের সাথে এক খাটে ঘুমান। এয়ারকন্ডিশন তাদের রুমে। তারা দরজা বন্ধ করে দেন। দুই কন্যা নিয়ে প্রচন্ড গরমে সারারাত ছটফট করি। একইভাবে শীতের রাতেও আমাকে গরম কাপড় দেয়া হয় না।
তন্বী বলেন, ২৭ জুনের আচরণ আর সহ্য হচ্ছিল না। মায়ের হুকুমে আমার সাথে যে আচরণ করেছে তা অসভ্যই শুধু নয়, বর্বর যুগকেও হার মানায়। শাশুড়ি প্রথমে তার পিঠ চুলকানীর কাঠি দিয়ে আমাকে পেটান । এরপর স্বামীও মারধর করেন। সে সময় স্বামীর পরনে কোন কাপড় ছিল না।
মায়ের নির্দেশে আমার স্বামী আমার ওড়না দিয়ে দু’হাত পিঠমোড়া করে বাঁধে। এরপর আমার সমস্ত কাপড় খুলে বিছানায় শোয়ায়। দরজার সামনে দাঁড়িয়ে থেকে মা তাকে নির্দেশ দেয় আমার সাথে সঙ্গমের জন্য। তাহলে আরেকটি সন্তান হবে এবং ট্যাক্স রিটার্নের পরিমাণ বাড়বে-এ কথাও বলে।
সঙ্গমের আগে আমার যৌণাঙ্গে কাঠ পেন্সিল প্রবেশ করায়। মায়ের নির্দেশে আরেকটি রড ঢুকায় আমার মলদ্বারে। আমি প্রচন্ড ব্যাথা অনুভব করছিলাম।
ঘরের দরজা-জানালা সব বন্ধ, আমার আর্ত চিৎকার কখনোই ঘরের বাইরে যাচ্ছিল না। অবুঝ সন্তানেরাও আমার অবস্থা দেখে হতবাক হয়ে দাঁড়িয়ে ছিল পাশেই। এরপর মায়ের কথা অনুযায়ী আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে সে সঙ্গম করে। আমি কষ্টে কাতরাচ্ছি, কোনই কর্ণপাত করে না। এসব কথা আমি পুলিশকে জানিয়েছি।
- See more at: http://news69bd.com/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%89%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%A3#sthash.FTBnR4v9.dpuf মায়ের সামনে বউকে ধর্ষণ এবং পাশবিক নির্যাতনের মামলায় নিউইয়র্কের এক বাংলাদেশী যুবক ও তার মাকে গ্রেফতারের ঘটনা ঘটেছেতরুণী বধূ এবং তার দুই শিশু কন্যার পাশে দাঁড়িয়েছে বেসরকারী স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এবং নিউইয়র্ক সিটি সমাজসেবা দফতরতরুণী বধূকে এভাবে নির্যানের অভিযোগে স্বামী সাঈদ ইশতিয়াক চৌধুরী (৩৪) এবং তার মা হুসনে আরা বেগম (৬৫)কে ২৭ জুন গ্রেফতার করা হয়েছেএক বেডরুমের বাসায় থাকেন শিশু দুই সন্তান নিয়ে স্বামী-স্ত্রী এবং শাশুড়ি৬ মাস আগে শশুরের মৃত্যু হয়েছেতিনিও বাস করতেন এ ঘরেইতন্বী জানান, ২০০৮ সালে রাজধানী ঢাকার দক্ষিণ বাড্ডার আলাতুননেসা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাশের পরই বিয়ে হয় সাঈদ চৌধুরীর সাথেসাঈদ চৌধুরী অঙ্গিকার করেছিলেন তন্বীকে আমেরিকায় এনে লেখাপড়া করাবেন এবং লেখাপড়া শেষ হলেই সন্তান নেবেনস্বামীর সাথেই ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কে এসেছেন তন্বীতন্বী বলেন, শশুরের মৃত্যুর পর আমার স্বামী তার মায়ের সাথে এক খাটে ঘুমানএয়ারকন্ডিশন তাদের রুমেতারা দরজা বন্ধ করে দেনদুই কন্যা নিয়ে প্রচন্ড গরমে সারারাত ছটফট করিএকইভাবে শীতের রাতেও আমাকে গরম কাপড় দেয়া হয় নাতন্বী বলেন, ২৭ জুনের আচরণ আর সহ্য হচ্ছিল নামায়ের হুকুমে আমার সাথে যে আচরণ করেছে তা অসভ্যই শুধু নয়, বর্বর যুগকেও হার মানায়শাশুড়ি প্রথমে তার পিঠ চুলকানীর কাঠি দিয়ে আমাকে পেটান এরপর স্বামীও মারধর করেনসে সময় স্বামীর পরনে কোন কাপড় ছিল নামায়ের নির্দেশে আমার স্বামী আমার ওড়না দিয়ে দুহাত পিঠমোড়া করে বাঁধে এরপর আমার সমস্ত কাপড় খুলে বিছানায় শোয়ায়দরজার সামনে দাঁড়িয়ে থেকে মা তাকে নির্দেশ দেয় আমার সাথে সঙ্গমের জন্যতাহলে আরেকটি সন্তান হবে এবং ট্যাক্স রিটার্নের পরিমাণ বাড়বে-এ কথাও বলেসঙ্গমের আগে আমার যৌণাঙ্গে কাঠ পেন্সিল প্রবেশ করায়মায়ের নির্দেশে আরেকটি রড ঢুকায় আমার মলদ্বারেআমি প্রচন্ড ব্যাথা অনুভব করছিলামঘরের দরজা-জানালা সব বন্ধ, আমার আর্ত চিকার কখনোই ঘরের বাইরে যাচ্ছিল নাঅবুঝ সন্তানেরাও আমার অবস্থা দেখে হতবাক হয়ে দাঁড়িয়ে ছিল পাশেইএরপর মায়ের কথা অনুযায়ী আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে সে সঙ্গম করেআমি কষ্টে কাতরাচ্ছি, কোনই কর্ণপাত করে নাএসব কথা আমি পুলিশকে জানিয়েছি
মায়ের সামনে বউকে ধর্ষণ এবং পাশবিক নির্যাতনের মামলায় নিউইয়র্কের এক বাংলাদেশী যুবক ও তার মাকে গ্রেফতারের ঘটনা ঘটেছেতরুণী বধূ এবং তার দুই শিশু কন্যার পাশে দাঁড়িয়েছে বেসরকারী স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এবং নিউইয়র্ক সিটি সমাজসেবা দফতরতরুণী বধূকে এভাবে নির্যানের অভিযোগে স্বামী সাঈদ ইশতিয়াক চৌধুরী (৩৪) এবং তার মা হুসনে আরা বেগম (৬৫)কে ২৭ জুন গ্রেফতার করা হয়েছেএক বেডরুমের বাসায় থাকেন শিশু দুই সন্তান নিয়ে স্বামী-স্ত্রী এবং শাশুড়ি৬ মাস আগে শশুরের মৃত্যু হয়েছেতিনিও বাস করতেন এ ঘরেইতন্বী জানান, ২০০৮ সালে রাজধানী ঢাকার দক্ষিণ বাড্ডার আলাতুননেসা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাশের পরই বিয়ে হয় সাঈদ চৌধুরীর সাথেসাঈদ চৌধুরী অঙ্গিকার করেছিলেন তন্বীকে আমেরিকায় এনে লেখাপড়া করাবেন এবং লেখাপড়া শেষ হলেই সন্তান নেবেনস্বামীর সাথেই ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কে এসেছেন তন্বীতন্বী বলেন, শশুরের মৃত্যুর পর আমার স্বামী তার মায়ের সাথে এক খাটে ঘুমানএয়ারকন্ডিশন তাদের রুমেতারা দরজা বন্ধ করে দেনদুই কন্যা নিয়ে প্রচন্ড গরমে সারারাত ছটফট করিএকইভাবে শীতের রাতেও আমাকে গরম কাপড় দেয়া হয় নাতন্বী বলেন, ২৭ জুনের আচরণ আর সহ্য হচ্ছিল নামায়ের হুকুমে আমার সাথে যে আচরণ করেছে তা অসভ্যই শুধু নয়, বর্বর যুগকেও হার মানায়শাশুড়ি প্রথমে তার পিঠ চুলকানীর কাঠি দিয়ে আমাকে পেটান এরপর স্বামীও মারধর করেনসে সময় স্বামীর পরনে কোন কাপড় ছিল নামায়ের নির্দেশে আমার স্বামী আমার ওড়না দিয়ে দুহাত পিঠমোড়া করে বাঁধে এরপর আমার সমস্ত কাপড় খুলে বিছানায় শোয়ায়দরজার সামনে দাঁড়িয়ে থেকে মা তাকে নির্দেশ দেয় আমার সাথে সঙ্গমের জন্যতাহলে আরেকটি সন্তান হবে এবং ট্যাক্স রিটার্নের পরিমাণ বাড়বে-এ কথাও বলেসঙ্গমের আগে আমার যৌণাঙ্গে কাঠ পেন্সিল প্রবেশ করায়মায়ের নির্দেশে আরেকটি রড ঢুকায় আমার মলদ্বারেআমি প্রচন্ড ব্যাথা অনুভব করছিলামঘরের দরজা-জানালা সব বন্ধ, আমার আর্ত চিকার কখনোই ঘরের বাইরে যাচ্ছিল নাঅবুঝ সন্তানেরাও আমার অবস্থা দেখে হতবাক হয়ে দাঁড়িয়ে ছিল পাশেইএরপর মায়ের কথা অনুযায়ী আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে সে সঙ্গম করেআমি কষ্টে কাতরাচ্ছি, কোনই কর্ণপাত করে নাএসব কথা আমি পুলিশকে জানিয়েছি