মায়ের
সামনে বউকে ধর্ষণ এবং পাশবিক নির্যাতনের মামলায় নিউইয়র্কের এক বাংলাদেশী
যুবক ও তার মাকে গ্রেফতারের ঘটনা ঘটেছে। তরুণী বধূ এবং তার দুই শিশু কন্যার
পাশে দাঁড়িয়েছে বেসরকারী স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এবং নিউইয়র্ক সিটি সমাজসেবা
দফতর।
তরুণী বধূকে এভাবে নির্যানের অভিযোগে স্বামী সাঈদ ইশতিয়াক চৌধুরী (৩৪) এবং তার মা হুসনে আরা বেগম (৬৫)কে ২৭ জুন গ্রেফতার করা হয়েছে।
এক বেডরুমের বাসায় থাকেন শিশু দুই সন্তান নিয়ে স্বামী-স্ত্রী এবং শাশুড়ি। ৬ মাস আগে শশুরের মৃত্যু হয়েছে। তিনিও বাস করতেন এ ঘরেই।
তন্বী জানান, ২০০৮ সালে রাজধানী ঢাকার দক্ষিণ বাড্ডার আলাতুননেসা উচ্চ
বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাশের পরই বিয়ে হয় সাঈদ চৌধুরীর সাথে। সাঈদ চৌধুরী
অঙ্গিকার করেছিলেন তন্বীকে আমেরিকায় এনে লেখাপড়া করাবেন এবং লেখাপড়া শেষ
হলেই সন্তান নেবেন। স্বামীর সাথেই ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কে এসেছেন
তন্বী। তন্বী বলেন, শশুরের মৃত্যুর পর আমার স্বামী তার মায়ের সাথে এক খাটে
ঘুমান। এয়ারকন্ডিশন তাদের রুমে। তারা দরজা বন্ধ করে দেন। দুই কন্যা নিয়ে
প্রচন্ড গরমে সারারাত ছটফট করি। একইভাবে শীতের রাতেও আমাকে গরম কাপড় দেয়া
হয় না।
তন্বী বলেন, ২৭ জুনের আচরণ আর সহ্য হচ্ছিল না। মায়ের হুকুমে আমার সাথে
যে আচরণ করেছে তা অসভ্যই শুধু নয়, বর্বর যুগকেও হার মানায়। শাশুড়ি প্রথমে
তার পিঠ চুলকানীর কাঠি দিয়ে আমাকে পেটান । এরপর স্বামীও মারধর করেন। সে সময়
স্বামীর পরনে কোন কাপড় ছিল না।
মায়ের নির্দেশে আমার স্বামী আমার ওড়না দিয়ে দু’হাত পিঠমোড়া করে বাঁধে।
এরপর আমার সমস্ত কাপড় খুলে বিছানায় শোয়ায়। দরজার সামনে দাঁড়িয়ে থেকে মা
তাকে নির্দেশ দেয় আমার সাথে সঙ্গমের জন্য। তাহলে আরেকটি সন্তান হবে এবং
ট্যাক্স রিটার্নের পরিমাণ বাড়বে-এ কথাও বলে।
সঙ্গমের আগে আমার যৌণাঙ্গে কাঠ পেন্সিল প্রবেশ করায়। মায়ের নির্দেশে
আরেকটি রড ঢুকায় আমার মলদ্বারে। আমি প্রচন্ড ব্যাথা অনুভব করছিলাম।
ঘরের দরজা-জানালা সব বন্ধ, আমার আর্ত চিৎকার কখনোই ঘরের বাইরে যাচ্ছিল
না। অবুঝ সন্তানেরাও আমার অবস্থা দেখে হতবাক হয়ে দাঁড়িয়ে ছিল পাশেই। এরপর
মায়ের কথা অনুযায়ী আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে সে সঙ্গম করে। আমি কষ্টে
কাতরাচ্ছি, কোনই কর্ণপাত করে না। এসব কথা আমি পুলিশকে জানিয়েছি।
- See
more at:
http://news69bd.com/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%89%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%A3#sthash.FTBnR4v9.dpuf
মায়ের
সামনে বউকে ধর্ষণ এবং পাশবিক নির্যাতনের মামলায় নিউইয়র্কের এক বাংলাদেশী
যুবক ও তার মাকে গ্রেফতারের ঘটনা ঘটেছে। তরুণী বধূ এবং তার দুই শিশু কন্যার
পাশে দাঁড়িয়েছে বেসরকারী স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এবং নিউইয়র্ক সিটি সমাজসেবা
দফতর।
তরুণী বধূকে এভাবে নির্যানের অভিযোগে স্বামী সাঈদ ইশতিয়াক চৌধুরী (৩৪) এবং তার মা হুসনে আরা বেগম (৬৫)কে ২৭ জুন গ্রেফতার করা হয়েছে।
এক বেডরুমের বাসায় থাকেন শিশু দুই সন্তান নিয়ে স্বামী-স্ত্রী এবং শাশুড়ি। ৬ মাস আগে শশুরের মৃত্যু হয়েছে। তিনিও বাস করতেন এ ঘরেই।
তন্বী জানান, ২০০৮ সালে রাজধানী ঢাকার দক্ষিণ বাড্ডার আলাতুননেসা উচ্চ
বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাশের পরই বিয়ে হয় সাঈদ চৌধুরীর সাথে। সাঈদ চৌধুরী
অঙ্গিকার করেছিলেন তন্বীকে আমেরিকায় এনে লেখাপড়া করাবেন এবং লেখাপড়া শেষ
হলেই সন্তান নেবেন। স্বামীর সাথেই ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কে এসেছেন
তন্বী। তন্বী বলেন, শশুরের মৃত্যুর পর আমার স্বামী তার মায়ের সাথে এক খাটে
ঘুমান। এয়ারকন্ডিশন তাদের রুমে। তারা দরজা বন্ধ করে দেন। দুই কন্যা নিয়ে
প্রচন্ড গরমে সারারাত ছটফট করি। একইভাবে শীতের রাতেও আমাকে গরম কাপড় দেয়া
হয় না।
তন্বী বলেন, ২৭ জুনের আচরণ আর সহ্য হচ্ছিল না। মায়ের হুকুমে আমার সাথে
যে আচরণ করেছে তা অসভ্যই শুধু নয়, বর্বর যুগকেও হার মানায়। শাশুড়ি প্রথমে
তার পিঠ চুলকানীর কাঠি দিয়ে আমাকে পেটান । এরপর স্বামীও মারধর করেন। সে সময়
স্বামীর পরনে কোন কাপড় ছিল না।
মায়ের নির্দেশে আমার স্বামী আমার ওড়না দিয়ে দু’হাত পিঠমোড়া করে বাঁধে।
এরপর আমার সমস্ত কাপড় খুলে বিছানায় শোয়ায়। দরজার সামনে দাঁড়িয়ে থেকে মা
তাকে নির্দেশ দেয় আমার সাথে সঙ্গমের জন্য। তাহলে আরেকটি সন্তান হবে এবং
ট্যাক্স রিটার্নের পরিমাণ বাড়বে-এ কথাও বলে।
সঙ্গমের আগে আমার যৌণাঙ্গে কাঠ পেন্সিল প্রবেশ করায়। মায়ের নির্দেশে
আরেকটি রড ঢুকায় আমার মলদ্বারে। আমি প্রচন্ড ব্যাথা অনুভব করছিলাম।
ঘরের দরজা-জানালা সব বন্ধ, আমার আর্ত চিৎকার কখনোই ঘরের বাইরে যাচ্ছিল
না। অবুঝ সন্তানেরাও আমার অবস্থা দেখে হতবাক হয়ে দাঁড়িয়ে ছিল পাশেই। এরপর
মায়ের কথা অনুযায়ী আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে সে সঙ্গম করে। আমি কষ্টে
কাতরাচ্ছি, কোনই কর্ণপাত করে না। এসব কথা আমি পুলিশকে জানিয়েছি।
- See
more at:
http://news69bd.com/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%89%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%A3#sthash.FTBnR4v9.dpuf
মায়ের সামনে বউকে ধর্ষণ এবং পাশবিক নির্যাতনের
মামলায় নিউইয়র্কের এক বাংলাদেশী
যুবক
ও তার মাকে গ্রেফতারের ঘটনা ঘটেছে। তরুণী বধূ
এবং তার দুই শিশু কন্যার পাশে
দাঁড়িয়েছে বেসরকারী স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এবং নিউইয়র্ক সিটি সমাজসেবা দফতর।তরুণী
বধূকে এভাবে নির্যানের অভিযোগে স্বামী সাঈদ ইশতিয়াক চৌধুরী (৩৪) এবং তার মা হুসনে
আরা বেগম (৬৫)কে ২৭ জুন গ্রেফতার করা হয়েছে।এক বেডরুমের
বাসায় থাকেন শিশু দুই সন্তান নিয়ে স্বামী-স্ত্রী এবং শাশুড়ি। ৬
মাস আগে শশুরের মৃত্যু হয়েছে। তিনিও বাস
করতেন এ ঘরেই।তন্বী জানান, ২০০৮ সালে রাজধানী ঢাকার দক্ষিণ বাড্ডার
আলাতুননেসা উচ্চ বিদ্যালয়
থেকে এসএসসি পাশের পরই বিয়ে হয় সাঈদ চৌধুরীর সাথে। সাঈদ
চৌধুরী অঙ্গিকার
করেছিলেন তন্বীকে আমেরিকায় এনে লেখাপড়া করাবেন এবং লেখাপড়া শেষ হলেই সন্তান নেবেন। স্বামীর
সাথেই ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কে এসেছেন তন্বী। তন্বী বলেন,
শশুরের
মৃত্যুর পর আমার স্বামী তার মায়ের সাথে এক খাটে ঘুমান। এয়ারকন্ডিশন তাদের রুমে। তারা দরজা
বন্ধ করে দেন। দুই কন্যা নিয়ে প্রচন্ড গরমে সারারাত ছটফট করি। একইভাবে শীতের রাতেও আমাকে গরম কাপড় দেয়া হয় না।তন্বী
বলেন, ২৭ জুনের
আচরণ আর সহ্য হচ্ছিল না। মায়ের হুকুমে
আমার সাথে যে আচরণ
করেছে তা অসভ্যই শুধু নয়, বর্বর যুগকেও
হার মানায়। শাশুড়ি প্রথমে তার পিঠ চুলকানীর কাঠি দিয়ে আমাকে পেটান
। এরপর স্বামীও মারধর করেন। সে
সময় স্বামীর পরনে
কোন কাপড় ছিল না।মায়ের নির্দেশে আমার স্বামী আমার ওড়না
দিয়ে দু’হাত পিঠমোড়া
করে বাঁধে। এরপর
আমার সমস্ত কাপড় খুলে বিছানায় শোয়ায়। দরজার সামনে
দাঁড়িয়ে থেকে মা তাকে নির্দেশ
দেয় আমার সাথে সঙ্গমের জন্য। তাহলে আরেকটি
সন্তান হবে এবং ট্যাক্স
রিটার্নের পরিমাণ বাড়বে-এ কথাও বলে।সঙ্গমের আগে
আমার যৌণাঙ্গে কাঠ পেন্সিল প্রবেশ করায়। মায়ের
নির্দেশে আরেকটি রড
ঢুকায় আমার মলদ্বারে। আমি প্রচন্ড ব্যাথা অনুভব করছিলাম।ঘরের দরজা-জানালা সব বন্ধ, আমার
আর্ত চিৎকার কখনোই ঘরের বাইরে যাচ্ছিল না। অবুঝ সন্তানেরাও আমার অবস্থা দেখে হতবাক হয়ে দাঁড়িয়ে ছিল পাশেই। এরপর মায়ের কথা
অনুযায়ী আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে সে সঙ্গম করে। আমি কষ্টে কাতরাচ্ছি, কোনই কর্ণপাত করে না। এসব কথা আমি পুলিশকে জানিয়েছি।
মায়ের সামনে বউকে ধর্ষণ এবং পাশবিক নির্যাতনের
মামলায় নিউইয়র্কের এক বাংলাদেশী
যুবক
ও তার মাকে গ্রেফতারের ঘটনা ঘটেছে। তরুণী বধূ
এবং তার দুই শিশু কন্যার পাশে
দাঁড়িয়েছে বেসরকারী স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এবং নিউইয়র্ক সিটি সমাজসেবা দফতর।তরুণী
বধূকে এভাবে নির্যানের অভিযোগে স্বামী সাঈদ ইশতিয়াক চৌধুরী (৩৪) এবং তার মা হুসনে
আরা বেগম (৬৫)কে ২৭ জুন গ্রেফতার করা হয়েছে।এক বেডরুমের
বাসায় থাকেন শিশু দুই সন্তান নিয়ে স্বামী-স্ত্রী এবং শাশুড়ি। ৬
মাস আগে শশুরের মৃত্যু হয়েছে। তিনিও বাস
করতেন এ ঘরেই।তন্বী জানান, ২০০৮ সালে রাজধানী ঢাকার দক্ষিণ বাড্ডার
আলাতুননেসা উচ্চ বিদ্যালয়
থেকে এসএসসি পাশের পরই বিয়ে হয় সাঈদ চৌধুরীর সাথে। সাঈদ
চৌধুরী অঙ্গিকার
করেছিলেন তন্বীকে আমেরিকায় এনে লেখাপড়া করাবেন এবং লেখাপড়া শেষ হলেই সন্তান নেবেন। স্বামীর
সাথেই ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কে এসেছেন তন্বী। তন্বী বলেন,
শশুরের
মৃত্যুর পর আমার স্বামী তার মায়ের সাথে এক খাটে ঘুমান। এয়ারকন্ডিশন তাদের রুমে। তারা দরজা
বন্ধ করে দেন। দুই কন্যা নিয়ে প্রচন্ড গরমে সারারাত ছটফট করি। একইভাবে শীতের রাতেও আমাকে গরম কাপড় দেয়া হয় না।তন্বী
বলেন, ২৭ জুনের
আচরণ আর সহ্য হচ্ছিল না। মায়ের হুকুমে
আমার সাথে যে আচরণ
করেছে তা অসভ্যই শুধু নয়, বর্বর যুগকেও
হার মানায়। শাশুড়ি প্রথমে তার পিঠ চুলকানীর কাঠি দিয়ে আমাকে পেটান
। এরপর স্বামীও মারধর করেন। সে
সময় স্বামীর পরনে
কোন কাপড় ছিল না।মায়ের নির্দেশে আমার স্বামী আমার ওড়না
দিয়ে দু’হাত পিঠমোড়া
করে বাঁধে। এরপর
আমার সমস্ত কাপড় খুলে বিছানায় শোয়ায়। দরজার সামনে
দাঁড়িয়ে থেকে মা তাকে নির্দেশ
দেয় আমার সাথে সঙ্গমের জন্য। তাহলে আরেকটি
সন্তান হবে এবং ট্যাক্স
রিটার্নের পরিমাণ বাড়বে-এ কথাও বলে।সঙ্গমের আগে
আমার যৌণাঙ্গে কাঠ পেন্সিল প্রবেশ করায়। মায়ের
নির্দেশে আরেকটি রড
ঢুকায় আমার মলদ্বারে। আমি প্রচন্ড ব্যাথা অনুভব করছিলাম।ঘরের দরজা-জানালা সব বন্ধ, আমার
আর্ত চিৎকার কখনোই ঘরের বাইরে যাচ্ছিল না। অবুঝ সন্তানেরাও আমার অবস্থা দেখে হতবাক হয়ে দাঁড়িয়ে ছিল পাশেই। এরপর মায়ের কথা
অনুযায়ী আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে সে সঙ্গম করে। আমি কষ্টে কাতরাচ্ছি, কোনই কর্ণপাত করে না। এসব কথা আমি পুলিশকে জানিয়েছি।